Skip to main content

ছাত্রীদের মোবাইল নয়, বই মুখী করতে স্কুলের মধ্যেই বই মেলার আয়োজন চুঁচুড়ায় - Janobarta Digital

রাজেশ মন্ডল, হুগলী: 'মাছেভাতে বাঙালী' কথাটা বেশ জনপ্রিয় একটি প্রবাদ বলা যেতে পারে। বর্তমান সমাজে মাছে ভাতে বাঙালী শুধু নয় প্রায় সমস্ত মানুষর কাছে এই চলতি অভ্যাসের সাথে যুক্ত হয়েছে মোবাইল। এই আন্তর্জালের সমাজে যত না বই পড়া হয় তার থেকে বেশি ফেস-বুক পড়ে মানুষ। যাক অনেক বলা হয়েছে এটা সমালচনা আমাদের প্রসঙ্গ নয়, মূল কথায় আসি। বর্তমানে শিশু সমাজকে বই যত না আকর্ষন করে তার দ্বিগুন আকর্ষণ করে মোবাইল। এই মোবাইল ফোবিয়াকে একটু দূরে রেখে এখনকার ছাত্রছাত্রী সমাজের কাছে বইকে আরও বেশি করে পৌঁছে দিতে চুঁচুড়া বালিকা বাণী মন্দির বিদ্যালয়ের অভিনব উদ্যোগ। গত সোমবার থেকে বাণী মন্দির বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে গীতাঞ্জলি প্রকাশনী ও বিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে এক বই মেলার আয়োজন করা হলো। আজ তার তৃতীয় দিন। জানা যাচ্ছে বেশ কয়েক বছর ধরেই এহেন উদ্যোগে সামিল হয়েছে এই বিদ্যালয়। গত সোমবার বিদ্যালয় সভাপতি তথা চুঁচুড়া পুরসভার পৌরপ্রধান গৌরিকান্ত মুখার্জী এই বই মেলার সূচনা করেন। বিদ্যালয়ের এই উদ্যোগে পড়ুয়া থেকে অভিভাবক সকলেই। এপ্রসঙ্গে এক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষিকা ও এক ছাত্রী বলেন....দেখুন ভিডিও।।


ADVERTISEMENT


Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।