Skip to main content

বর্ষাকে আহবান জানিয়ে চুঁচুড়া আরোগ্য'র "পান্তা উৎসব"



রাজেশ মন্ডল, হুগলী : বর্তমানে বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ বললে বোধহয় ভুল বলা হবে বরং বলা যেতে পারে তেরশো পার্বণ। এই শুষ্ক গদ্যময় বাঙালির জীবনে উৎসব যেখানে বাঙালিও সেখানে। এমনই এক বেশ অপরিচিত রীতিকে নজরে রেখে বিগত নয় বছর ধরে "পান্তা উৎসব" করে আসছে চুঁচুড়া আরোগ্য। চুঁচুড়া কারবালার আরোগ্য ভবনে এই উৎসব অনুষ্ঠিত হয় আজ দুপুরে।
ADVERTISEMENT
বর্ষাকে আহ্বান জানানো হয় এই উৎসবের মধ্যে দিয়ে, এখানে মানুষের দৃঢ় বিশ্বাস এই পান্তা উৎসব হওয়ার পরেই বর্ষা'র শুরু হবে। তপ্ত গরম থেকে মানুষকে রেহাই দেবার জন্য এই পান্তা উৎসব বলে জানান, চুঁচুড়া আরোগ্যের কর্নধার ইন্দ্রজিৎ দত্ত। আজকের  পান্তার উৎসবের সাক্ষী হতে উপস্থিত হয়েছিলেন হুগলী চুঁচুড়া পৌরসভার পৌরপ্রধান গৌরিকান্ত মূখার্জী, উপ-পৌরপ্রধান অমিত রায় সহ বিশিষ্ঠ ব্যক্তিবর্গ। এছাড়াও এলাকার বহু মানুষের ভিড় জমান এই উৎসবে। এই প্রসঙ্গে পৌরপ্রধান গৌরিকান্ত বাবু ও ইন্দ্রজিৎ দত্ত বলেন ।। দেখুন ভিডিও ।।


ADVERTISEMENT






একনজরে হুগলী চুঁচুড়া নিবেদন করছে...




OFFICIAL BLOGPOST OF EKNOJORE HOOGHLY CHUCHURA

Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।