Skip to main content

বাবা রামদেবের পতঞ্জলি আনতে চলেছে পতঞ্জলি সিম, পেতে পারেন একবছর ফ্রী পরিষেবা


ডেস্ক : হ্যাঁ, ঠিকই বুঝেছেন। এবার আপনিও হতে পারেন পতঞ্জলি গ্রাহক। সম্প্রতি এক ঘোষণায় BSNL জানিয়েছে, খুব শিগ্রই বাজারে আস্তে চলেছে BSNL 4G। তার সাথেই একত্রিত হয়ে পতঞ্জলির এই উদ্যোগ। প্রথম দফায় কেরালায় শুরু হবে এই পরিষেবা এবং পতঞ্জলির এমপ্লইরা ব্যবহার করতে পারবে। তবে দিল্লি ও মুম্বাইতে যেহেতু আনলিমিটেড পরিষেবা BSNL দেয় না, সেহেতু ওই দুই জায়গায় এখনই চালু হবে না। প্রথম দফায় তিনটি প্ল্যান আনা হচ্ছে। একটা এক মাসের বৈধতা, একটা ১৮০ দিনের বৈধতা এবং একটা ১বছর মানে ৩৬৫ দিনের বৈধতা সম্পন্ন যাতে পেতে পারেন প্রতিদিন ২জিবি ফ্রী ডেটা , ১০০ এস.এম.এস এবং আনলিমিটেড কল। প্রায় ১৫৫০ টাকা ব্যায় করলেই পাবেন একবছর বৈধতা সম্পন্ন পরিষেবা। পরীক্ষামূলক ভাবে সফল হলেই গোটা ভারতে পাওয়া যাবে এই পরিষেবা। এর ফলে কপালে বেশ ভাঁজ পড়েছে জিও'র।


ADVERTISEMENT

For Advertisement : 7003752522 (Call Only)




একনজরে হুগলী চুঁচুড়া নিবেদন করছে...





OFFICIAL BLOGPOST OF EKNOJORE HOOGHLY CHUCHURA

Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।