Skip to main content

বিশ্ব নৃত্য দিবস উপলক্ষে চন্দননগর নটরাজ নৃত্য একাডেমি আয়োজিত এক সংস্কৃতিক সন্ধ্যা


গৌতম দে সরকার : গতকাল বিশ্ব নৃত্যদিবস উপলক্ষে চন্দননগর নটরাজ ডান্স একাডেমি'র পরিচালনায় সপ্তদশ শতাব্দীর চন্দননগর নন্দদুলাল মন্দির প্রাঙ্গনে দুদিনের এক নৃত্য উৎসবের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানের নাম "নৃত্যার্ঘ‍্য‍ ২০১৮"। ২৯ তারিখ সন্ধ্যায় প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা হয়, অনুষ্ঠানের শুরুতেই সঞ্চালিকা ও উদ্বোধককে পুষ্পস্তবক দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়। এরপর নৃত্য পরিবেশন করেন নটরাজ ডান্স একাডেমির কর্নধার রুদ্রায়ন গাঙ্গুলি ও তাঁর ছাত্রীরা। এরপর নানান সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে এই অনুষ্ঠানের সন্ধ্যা কাটে।।
সুসজ্জিত চন্দননগর নন্দদুলাল মন্দির 



Advertisement

দেখুন জনমত পঞ্চায়েত ১ম পর্ব





একনজরে হুগলী চুঁচুড়া নিবেদন করছে......
ও সাহিত্যপত্র


 Official Blogpost of Eknojore Hooghly Chuchura


Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।